“নিজেদের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি রক্ষায় সবাইকে সচেতন হতে হবে,” বলেন প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র।
টেকনাফ থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশ জানান, শুক্রবার রাত ৮টার দিকে টেকনাফের হোয়াইক্যং ইউনিয়নের কচ্ছপিয়া ঢালা এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়।
তবে পুলিশ এ সময় কোনো পাচারকারীকে আটক করতে পারেনি।
ওসি প্রদীপ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “গোপনে খবর পেয়ে পুলিশের একটি দল অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে। রোহিঙ্গাদের ২৬ জন শিশু, ৩৯ জন নারী ও ৫০ জন পুরুষ রয়েছেন।
“এই রোহিঙ্গাদের সাগরপথে মালয়েশিয়া পাচারের জন্য একটি চক্র জড়ো করেছিল। তারা টেকনাফ ও উখিয়ার বিভিন্ন রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরের বাসিন্দা। পুলিশের উপস্থিতির টের পেয়ে পাচারকারী পালিয়ে যাওয়ায় তাদের আটক করা সম্ভব হয়নি।”
এই রোহিঙ্গাদের আবার শরণার্থী শিবিরে পাঠানোর জন্য সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে বলে জানান ওসি প্রদীপ।