“এক পর্যায়ে যুবরাজ পানিতে ডুবে যায়। তখন তাকে বাঁচাতে এগিয়ে যায় নুরুজ্জামান ও আরিফ। কিন্তু তারা সবাই নদীতে ডুবে যায়।”
বৃহস্পতিবার সকালে পদ্মা নদীর ধলার মোড় এলাকা খেকে লাশটি উদ্ধার করা হয় বলে ফরিদপুর কোতোয়ালি থানার ওসি এএফএম নাসিম জানান।
নিহত রাজু মীর (২৬) শহরের ভাটিলক্ষ্মীপুর এলাকার সোহরাব মীরের ছেলে।
নিহতের স্বজনদের বরাতে ওসি বলেন, বুধবার সন্ধ্যায় বাড়ি থেকে বের হয়ে রাজু নিখোঁজ হয়। ওইদিন রাত ২টার সময় রাজুর মোবাইল ফোন থেকে একটি ম্যাসেজ আসে-‘আমার বন্ধু আসিফকে খুঁজলেই আমার খোঁজ পাওয়া যাবে’।
“এরপর রাজুর বাড়ির লোকজন আসিফের বাসায় যায়। আসিফের হাতে ব্যান্ডেজ দেখে তাদের সন্দেহ হলে থানার খবর দিলে পুলিশ গিয়ে তাকে আটক করে। পরে আসিফের দেওয়া তথ্যে রাজুর গলাকাটা লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।”
লাশ ময়নাতদন্তের জন্য ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে বলে ওসি জানান।