চাঞ্চল্যকর এ মামলার তদন্ত কর্মকর্তা গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক জাকির হোসেন জানান, জেলার ২ নম্বর আমলী আদালতে বুধবার বিকেলে এ অভিযোগপত্র দেওয়া হয়।
গত ৩০ ডিসেম্বর একাদশ সংসদ নির্বাচনে ভোটগ্রহণের পর রাতে সুবর্ণচর উপজেলার মধ্যবাগ্যা গ্রামে রুহুল আমিনের ‘সাঙ্গোপাঙ্গরা’ স্বামী-সন্তানকে বেঁধে রেখে চল্লিশোর্ধ এক নারীকে ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ ওঠে। ভোটের পর রাতে এই ধর্ষণকাণ্ডে ব্যাপক আলোচনা হয় দেশজুড়ে।
পরিদর্শক জাকির বলেন, “মামলার এজাহারভুক্ত নয় আসামি ছাড়াও তদন্তে ঘটনার সঙ্গে আরও সাতজনের সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে। তদন্ত শেষে মোট ১৬ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে।
“তাদের মধ্যে উপজেলা আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত প্রচার সম্পাদক রুহুল আমিনও রয়েছেন।”
অভিযোগপত্রভুক্ত ১১ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাদের মধ্যে আটজন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। রুহুল আমিনসহ সবাই কারাগারে রয়েছেন।