এছাড়া ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে স্মৃতিসৌধ এলাকায় বহুতল ভবন ও বিপনীবিতানগুলোয় আলোকসজ্জা করা হয়েছে।
২৬শে মার্চ সকালে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পর জনসাধারণের জন্য জাতীয় স্মৃতিসৌধ খুলে দেওয়া হবে।
“২৬ মার্চ রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী এবং আমন্ত্রিত অতিথিরা স্মৃতিসৌধ ত্যাগ করার পর সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে।”
এছাড়া সার্বক্ষণিক নজরদারীর জন্য সৌধ এলাকায় নিরাপত্তা চৌকি ও পর্যবেক্ষণ টাওয়ার বসানো হয়েছে বলে জানান তিনি।
ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থপনা প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান বলেন, দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানাতে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছেন।
“সড়কের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে ২৪টি বড় পর্দার এলইডি মনিটর বসানো হয়েছে; যার মাধ্যমে নতুন প্রজন্মের সদস্যরা বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ দেখতে ও সঠিক ইতিহাস জানতে পারবে।”
গণপূর্ত বিভাগের উপ-সহকারী প্রকৌশলী মোঃ মিজানুর রহমান বলেন, নানা রকম ফুলের চারা দিয়ে ঢেকে ফেলা হয়েছে স্মৃতিসৌধের সবুজ চত্বর। চত্বরের সিড়ি ও নানা স্থাপনা রাঙানো হয়েছে রং-তুলির আঁচড়ে।