সোমবার বিকালে মৌলভীবাজার মডেল থানায় করা এ মামলায় উদার পরিবহনের চালক জুয়েল, হেলপার মাসুক ও সুভারভাইজার সেবুলকে আসামি করা হয়েছে।
চালক ও হেলপার গ্রেপ্তার থাকলেও সুভারভাইজার সেবুল পলাতক রয়েছেন।
সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন ও ছাত্রদের সঙ্গে আলোচনা করে তিনি মামলা করেছেন। মামলায় তিনি হত্যাকাণ্ডের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি করেছেন।
গত শনিবার রাত ১১টায় বাস চালক জুয়েলকে সিলেটের কদমতলী বাস টার্মিনাল ও হেলপার মাসুককে রাত আড়াইটায় সুনামগঞ্জ জেলার ছাতকের জাউয়ার বাজার থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরদিন ২৪ মার্চ সন্ধ্যায় তাদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।
মামলার অভিযোগ, গত শনিবার (২৩ মার্চ) বিকাল ৫টার দিকে মৌলভীবাজার সদর উপজেলার শেরপুর মুক্তিযোদ্ধা চত্বর এলাকায় চলন্ত বাসে কথা কাটাকাটির জের ধরে হেলপারের ধাক্কায় পড়ে গিয়ে বাসের নিচে চাপা পড়েন সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ওয়াসিম। হাসপাতালে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।
ওয়াসিম হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার দেবপাড়া ইউনিয়নের রুদ্র গ্রামের আবু জাহেদ মাহবুব ও ডা. মীনা পারভিনের ছেলে। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং-এর দ্বিতীয় ব্যাচের শিক্ষার্থী ছিলেন।