আরেকজনের বাম হাতের কব্জি শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়েছে।
কিশোরগঞ্জে আ. লীগ ৬, জাপা ১, স্বতন্ত্র ৩
উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে কিশোরগঞ্জে চেয়ারম্যান পদে ছয়টিতে আওয়ামী লীগ, একটিতে জাতীয় পার্টি ও তিনটিতে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন।
Published : 24 March 2019, 05:52 PM
Updated : 24 March 2019, 05:52 PM
সাত উপজেলার দায়িত্ব প্রাপ্ত রিটার্নিং কর্মকর্তা ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) তরফদার মো. আক্তার জামিল এবং ছয় উপজেলার দায়িত্ব প্রাপ্ত রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা নির্বাচন অফিসার মো. তাজুল ইসলাম ফলাফল নিশ্চিত করেছেন।
আওয়ামী লীগ থেকে বিজয়ী প্রার্থীরা হলেন পাকুন্দিয়ায় রফিকুল ইসলাম রেনু, করিমগঞ্জে নাসিরুল ইসলাম খান আওলাদ, ইটনায় কামরুল হাসান, অষ্টগ্রামে মো. শহীদুল ইসলাম জেমস, কুলিয়ারচরে ইয়াছির মিয়া এবং ভৈরবে মো. সায়দুল্লাহ মিয়া।
জাতীয় পার্টি থেকে লাঙ্গল প্রতীকে তাড়াইল উপজেলায় বিজয়ী হয়েছেন মো. জহিরুল ইসলাম ভুইয়া শাহিন।
স্বতন্ত্র প্রার্থীরা হলেন কিশোরগঞ্জ সদরে মামুন আল মাসুদ খান, হোসেনপুরে মোহাম্মদ সোহেল এবং নিকলীতে এম রুহুল কুদ্দুছ ভুইয়া জনি।
এ ছাড়া নির্বাচনে সহিংসতার কারণে বাজিতপুর উপজেলার পাঁচটি কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ স্থগিত করায় আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা স্থগিত রয়েছে। এ উপজেলায় নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের মো. ছারওয়ার আলম এগিয়ে রয়েছেন।
কটিয়াদি উপজেলায় ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ ওঠায় রোববার সকালে নির্বাচন কমিশনের নির্দেশে ভোট গ্রহণ স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে।
এর আগে মিঠামইন উপজেলায় একক প্রার্থী হিসাবে আওয়ামী লীগ থেকে বিনা প্রতিদ্বন্দিতায় নির্বাচিত হয়েছেন আছিয়া আলম।
এ সম্পর্কিত খবর
এমপি দোলন বলেন, “বাবু কাপালীর রাজনৈতিক পরিচয় পাওয়া যায়নি। তবে ঘটনাটি খুব সাধারণ নয়।”
শুক্রবার আসামিদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে বলে জানায় পুলিশ।
আত্মগোপনে থাকা এ আসামিকে গাজীপুর থেকে ধরা হয়েছে।
