পুলিশ জানায়, রায় ঘোষণার পর গাজীপুর এলাকায় আত্মগোপন করেন আসামি।
নিহত জহুরুল ইসলাম (৬৫) জেলার বেলকুচি উপজেলার মুকুন্দগাতী গ্রামের আব্দুল হামিদের ছেলে।
শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ওই শালিস বৈঠক চলছিল বলে পুলিশ জানিয়েছে।
বেলকুচি থানার ওসি আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, জহুরুলের সঙ্গে প্রতিবেশী বাছেদ প্রামাণিকের জমিজমার বিরোধ ছিল। এ নিয়ে বেশ কয়েকবার দেনদরবার হয়েছে।
“সকালে আবার বাড়ির পাশে শালিস বৈঠকের আয়োজন করা হয়। বৈঠক চলাকালে উভয়পক্ষের কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে প্রতিপক্ষের লাঠির আঘাতে জহুরুল ঘটনাস্থলেই নিহত।”
খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুই নারীকে আটক করা হয় বলে তিনি জানান।