এছাড়া আদালত তাদের প্রত্যেককে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে। জরিমানা না দিলে তাদের আরও ছয় মাস কারাগারে রাখার আদেশ দিয়েছে আদালত।
সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন উপজেলার খয়রান এলাকার আফাজ উদ্দিন মণ্ডলের ছেলে হোসেন, একই এলাকার আকবর আলী মল্লিকের ছেলে সাইদুল ইসলাম ও মাবুদ।
তাদের মধ্যে হোসেন ও সাইদুল ইসলাম রায় ঘোষণার সময় আদালতে ছিলেন। অপর আসামি মাবুদ পালাতক।
২০০৭ সালের ১৫ জুলাই ইলিয়াছ (১৩) হত্যা মামলায় আদালত এই রায় দেয়। ইলিয়াছ খয়রান গ্রামের হামিদুল হকের ছেলে।
জজ আদালতের অতিরিক্ত পিপি খোন্দকার জাহিদ রানা মামলার নথির বরাতে জানান, ইলিয়াছকে ২০০৭ সালের ১৫ জুলাই তাদের এক গৃহকর্মী টিভি দেখার কথা বলে বাড়ি থেকে ডেকে নেন। এর দুই দিন পর বাড়ির পাশের বিল থেকে পুলিশ তার গলাকাটা লাশ উদ্ধার করে।
এ ঘটনায় তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা হয়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আব্দুর রাজ্জাক ২০০৭ সালের ২৩ অক্টোবর আদালতে অভিযোগপত্র দেন।
পিপি জাহিদ বলেন, শুনানি শেষে আদালত তিন আসামিকেই দোষী সাব্যস্ত করে যাবজ্জীবন দিয়েছে।
রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন পিপি জাহিদ রানা। আসামিপক্ষে ছিলেন আইনজীবী গোলাম হাসনায়েন।