সোমবার রাতে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও রিটার্নিং কর্মকর্তা রেজাউল করিম এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
সকাল ৮টা থেকে একটানা ভোট গ্রহণ হয় বিকাল ৪টা পর্যন্ত।
বান্দরবান সদরে একেএম জাহাঙ্গীর নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ১৫ হাজার ৩৫৪ ভোট। নিকতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি থেকে বহিষ্কৃত ও স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল কুদ্দুছ পেয়েছেন ৯ হাজার ২৯৬ ভোট।
রোয়াংছড়িতে চহাইমং মারমা নৌকায় পেয়েছেন ৭ হাজার ৯২৬ ভোট। জনসংহতি সমিতি থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী ক্যবামং পেয়েছেন ৪ হাজার ৬৬৩ ভোট।
রুমায় উহ্লাচিং মারমা নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ৫ হাজার ৫৬০ ভোট। জনসংহতি সমিতি থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী অংথোয়াইচিং মারমা আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৪ হাজার ৯৭৫ ভোট।
থানচিতে থোয়াইহ্লামং মারমা নৌকা প্রতীকে ৫ হাজার ৮৬১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকতম স্বতন্ত্র প্রার্থী ক্যহ্লাচিং মারমা হেলিকপ্টারে পান ৩ হাজার ২৩৪ ভোট।
লামায় মোস্তফা জামাল নৌকায় পেয়েছেন ৪৭ হাজার ২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. আলমগীর পদ্মফুলে পান ৩৪০ ভোট।
নাইক্ষ্যংছড়িতে নৌকা প্রতীকে শফিউল্লাহ পান ১২ হাজার ১৩০ ভোট। নিকতম স্বতন্ত্র প্রার্থী আবু তাহের মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ৮ হাজার ৬২১ ভোট।
আলীকদমে বিএনপি থেকে বহিষ্কার হওয়া স্বতস্ত্র প্রার্থী আবুল কালাম দোয়াত কলম প্রতীকে পেয়েছেন ৯ হাজার ১৮১ ভোট এবং নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের জামাল উদ্দিন নৌকা প্রতীকে পান ৮ হাজার ৩২৯ ভোট।