আরেকজনের বাম হাতের কব্জি শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়েছে।
ওসমান গনির ছেলে অ্যাডভোকেট সোরাইমান বিষু জানান, শনিবার রাত সাড়ে ৯টায় ঢাকায় বারডেম হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়।
রোববার বাদ আসর শহরের রেহাইচর ঈদগাহে নামাজে জানাজা শেষে রেহাইচর গোরস্থানে দাফন করা হয়। জানাযায় জেলার সর্বস্তরের মানুষ অংশ নেন।
মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৯ বছর। তিনি স্ত্রী, চার ছেলে, তিন মেয়েসহ অনেক গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র থাকাকালীন ভাষা সৈনিক আব্দুল মতিনের সঙ্গে থেকে ভাষা আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন গনি। তিনি ১৯৬৪ সালে আইন পেশায় যুক্ত হন এবং একাধিকবার চাঁপাইনবাবগঞ্জ আইনজীবী সমিতির সভাপতি ছিলেন।