বুধবার সকালে নিজ ঘরে তাকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায় বলে জানান বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের সিলেট বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) শামসুল মুহিত চৌধুরী।
মুহিত জানান, এলাকাবাসী কোনো সাড়াশব্দ না পেয়ে বেলা ১১টার দিকে দরজা ভেঙে ভিতরে তাকে মৃত দেখতে পায়।
“প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে হৃৎযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে তিনি মারা গেছেন।”
মুহিত বলেন, তানিয়া হার্টের রোগী ছিলেন। একটি বেসরকারি হাসপাতালে আইসিইউতে চিকিৎসা নিয়ে চার/পাঁচদিন আগে তিনি বাসায় ফেরেন।
শামসুল মুহিত আরও জানান, তানিয়া খান ফরেস্ট রেঞ্জ অফিসার এম মুনির আহমেদের স্ত্রী। চার বছর আগে তার স্বামী দুর্ঘটনায় মারা যান। এরপর থেকে তিনি বন্যপ্রাণী গবেষণার কাজে মৌলভীবাজারেই থেকে যান।
কয়েক বছর আগে হবিগঞ্জের কালেঙ্গায় তানিয়া একটি বন্যপ্রাণী সেবাকেন্দ্র ‘সোল’ (সেভ আওয়ার আনপ্রোটেক্টেড লাইফ) প্রতিষ্ঠা করেন। তার তিন মেয়ে ও এক ছেলে রয়েছে।