চুয়াডাঙ্গার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. জিয়া হায়দার সোমবার এ রায় ঘোষণা করেন।
সাজাপ্রাপ্ত মো. আকাশ জেলার আলমডাঙ্গা উপজেলার তিওরবিলা গ্রামের রমজান আলীর ছেলে।
রায় ঘোষণার সময় আদালতে ছিলেন আকাশ। পরে তাকে চুয়াডাঙ্গা জেলা কারাগারে পাঠানো হয়।
জজ আদালতের পিপি আব্দুল মালেক মামলার নথির বরাতে জানান, যৌতুক না দেওয়ায় বিয়ের এক বছরের মধ্যে ২০১৬ সালের ১৪ জুলাই আকাশ তার স্ত্রী তহমিনাকে গলা কেটে হত্যা করেন।
পরদিন তহমিনার বাবা সবদ আলী সদর থানায় হত্যামামলা দায়ের করেন। ঘটনার পরদিন গ্রামবাসী আকাশকে আটক করে থানায় দেয়।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মো. মাসুদ পারভেজ ওই বছরই ২৬ সেপ্টেম্বর আকাশের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেন।
পিপি মালেক বলেন, মামলায় মোট ১৩ জন সাক্ষী করা হয়। সাক্ষ্যপ্রমাণে অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় আদালত তাকে দোষী সাব্যস্ত করে ফাঁসির রায় দেয়।
বাদীপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন পিপি আব্দুল মালেক। আসামিপক্ষে ছিলেন আইনজীবী মানি খন্দকার।