নিঝুম দ্বীপ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মেহরাজ উদ্দিন জানান, সোমবার সকাল সাড়ে ৫টা থেকে সাড়ে ৯টা পর্যন্ত টানা একঘণ্টা ঝড় ও বৃষ্টিপাত হয়।
“এতে দ্বীপের তিন শতাধিক কাঁচা ঘর ও দোকানপাট বিধ্বস্ত হয়। নদীর পাড়সহ দ্বীপরে বিভিন্ন স্থানে খোলা মাঠে শুকাতে দেওয়া অন্তত ২০ হাজার মন শুঁটকি বৃষ্টি ও জোয়ারের পানিতে নষ্ট হয়েছে।”
আরও কয়েক হাজার মন শুঁটকি জোয়ারের পানিতে ভেসে গেছে বলেও তিনি জানান।
ইউএনও আরও বলেন, ভাসান চরের কাছে নৌবাহিনীর তিন সদস্যসহ সাতজনকে নিয়ে একটি স্টিডবোট ডুবে গেছে; পরে সবাইকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম পাঠানো হয়েছে।
ক্ষয়ক্ষতির হিসাব নিরুপণ করা হচ্ছে। ক্ষতিগ্রস্তদের সরকারিভাবে সহায়তা দেওয়ার বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে বলেও ইউএনও জানান।
বাড়িঘর ও শুঁটকির ক্ষয়ক্ষতির বিষয়ে তিনি বলেন, একশ-এর মতো বাড়িঘর বিধ্বস্ত হয়ে থাকতে পারে। তবে শুঁটকির ক্ষতি ২০ হাজার মণের মতো হবে।
তবে টাকার অঙ্কে আর্থিক ক্ষতির পরিমাণ তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি।