“এক পর্যায়ে যুবরাজ পানিতে ডুবে যায়। তখন তাকে বাঁচাতে এগিয়ে যায় নুরুজ্জামান ও আরিফ। কিন্তু তারা সবাই নদীতে ডুবে যায়।”
পাবনায় হত্যা মামলায় পাঁচজনের যাবজ্জীবন
পাবনার আতাইকুলায় একজনকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে হত্যার ঘটনায় পাঁচজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।
Published : 20 Feb 2019, 09:51 AM
Updated : 20 Feb 2019, 09:51 AM
বুধবার পাবনার অতিরিক্ত জেলা ও দয়রা জজ রুস্তম আলী এক দশক আগের এ হত্যা মামলার রায় ঘোষণা করেন।
সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- আতাইকুলা থানার কুমারগারী বিশ্বাসপাড়ার আব্দুস সালাম ওরফে খোকন (৫০) ও শাহিন বিশ্বাস (৪৪), ভারিয়াডাঙ্গি গ্রামের মাসুদ রানা (৪৫), সুজানগর উপজেলার তাঁতীবন্ধ গ্রামের শুকুর আলী মোল্লা (৪৫) ও সাইফুল ইসলাম ওরফে কাঞ্চন (৪৩)।
যাবজ্জীবন সাজার পাশাপাশি তাদের প্রত্যেককে দেড় লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও দেড় বছরের সাজা দেওয়া হয়েছে রায়ে।
অপরাধে সংশ্লিষ্টতা প্রমাণিত না হওয়ায় সুজানগর উপজেলার ভবানীপুরের সলিমউদ্দিনের সেলিম (৪০) ও আলতাফ হোসেনকে (৪৫) খালাস দিয়েছেন বিচারক।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০০৯ সালের ১৩ এপ্রিল রাতে আতাইকুলা থানার কুমারগারী গ্রামের ভ্যান চালক আবু সাঈদকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে কুপিয়ে হত্যা করা হয়।
নিহতের ভাই রবিউল পরদিন সাতজনকে আসামি করে আতাইকুলা থানায় এ হত্যা মামলা দায়ের করেন।
তদন্ত শেষে ২০১০ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি ওই সাতজনকে আসামি করেই আদালতে অভিযোগপত্র দেন আতাইকুলা থানার তৎকালীন এসআই আখেঁর আলী।
সেখানে বলা হয়, পূর্ব শত্রুতার জের ধরে আসামিরা আবু সাঈদকে ডেকে নিয়ে হত্যা করেছে।
দীর্ঘ শুনানি শেষে অতিরিক্ত জেলা ও দয়রা জজ আদালত বুধবার রায় ঘোষণা করেন।
আসামিদের পক্ষে এ মামলায় শুনানি করেন আইনজীবী আইয়ুব খান খোকন, রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন সালমা আক্তার শিলু।
এ সম্পর্কিত খবর
“রাস্তা সরু থাকায় ফায়ার সার্ভিস দ্রুত ঘটনাস্থলে আসতে পারেনি। তারপরও পুরো বাজার রক্ষা করা সম্ভব হয়েছে।“
আহত তিনজনকে নাটোর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
“মৃত হাতিটির মাথার মধ্যে ক্ষত চিহ্ন রয়েছে, দাঁতগুলো উঠিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।”
