তবে নিহত শাহাদাত হোসেনের পরিবারের অভিযোগ, তিন দিন আগে পুলিশ পরিচয়েই তাকে ধরে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল।
৪০ বছর বয়সী শাহাদাত যশোর শহরের ষষ্ঠীতলা পাড়ার বাচ্চুর ছেলে। তার বিরুদ্ধে কোনো মামলা ছিল কি না- সে তথ্য পুলিশ জানাতে পারেনি।
“কুচেমোড়ায় দুইদল মাদক বিক্রেতার গোলাগুলির খবর পেয়ে পুলিশ সেখানে অভিযান চালায়। ঘটনাস্থলে ওই ব্যক্তির গুলিবিদ্ধ লাশ পড়ে থাকতে দেখা যায়। পরে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে যশোর জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।”
যেখানে শাহাদাতের লাশ পাওয়া গেছে, সেখান থেকে একটি ওয়ানশুটার গান, একটি গুলি ও দেড় কেজি গাঁজা উদ্ধারের কথাও জানিয়েছেন এসআই কবির।
এদিকে নিহতের ভাই সবুজ হোসেন দাবি করেছেন, সোমবার যশোর কোতোয়ালি থানার পুলিশ শহরের চাঁচগা লায়পাড়ায় শ্বশুরবাড়ির এলাকা থেকে শাহাদাতকে আটক করে নিয়ে যায়।
“পরে আমরা কোতোয়ালি থানায় খোঁজ করতে গেলে জানানো হয়, এ নামে কাউকে তারা ধরেনি। বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করেও আমার ভাইয়ের সন্ধান পাইনি।”
পরিবারের বক্তব্যের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে যশোর কোতোয়ালি থানার এসআই হাসানুর রহমান বলেন, এ বিষয়ে তার কিছু জানা নেই।