“শিক্ষার্থীদের ক্লাসে উপস্থিতির ক্ষেত্রে ডিজিটাল সিস্টেম চালু করতে একটি প্রজেক্টের কাজ শুরু হয়েছে।”
নিহত এরশাদ আলী (৫০) উপজেলার ধর্মঘর ইউনিয়নের বৈষ্টবপুর গ্রামের মর্তুজা আলীর ছেলে।
মাধবপুর-চুনারুঘাট সার্কেলের জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার এএসএম রাজু জানান, বৃহস্পতিবার সকালে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এরশাদ মারা যান।
স্থানীয়দের বরাত দিয়ে তিনি বলেন, বুধবার দুপুরে এরশাদ আলীর বালু তার ছোট ভাই বাচ্চু মিয়া (৪০) নিয়ে যাচ্ছিলেন। বাবা মর্তুজ আলী তাকে নিষেধ করেন। এ নিয়ে কথাকাটাকাটির জেরে বাচ্চু রেগে এরশাদকে বল্লম দিয়ে আঘাত করেন বলে এলাকাবাসী জানিয়েছে।
এরশাদের মৃত্যুর খবর পেয়ে বাচ্চু পালিয়েছেন জানিয়ে তিনি বলেন, বাচ্চুকে গ্রেপ্তারে অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে পুলিশ।
এলাকাবাসী জানান, মর্তুজের ছয় ছেলের সবাই প্রবাসী। নিহত এরশাদ ছিলেন ব্রুনাই। কিছু দিন আগে এরশাদ ও বাচ্চু বাড়ি ফেরেন।