দুই ভাইবোনের চিৎকারে প্রতিবেশীরা এগিয়ে গিয়ে বাড়ির গেট বন্ধ পায়। পরে গেট ভেঙে তাদের উদ্ধার করা হয়।”
কক্সবাজার বিমানবন্দরের সাবেক ম্যানেজার কারাগারে
কক্সবাজার বিমানবন্দরের জেনারেটর ক্রয়ে দুর্নীতির মামলায় সাবেক ম্যানেজারসহ পাঁচজনকে জেল হাজতে পাঠিয়েছে আদালত।
Published : 11 Feb 2019, 02:23 PM
Updated : 11 Feb 2019, 02:23 PM
সোমবার কক্সবাজারের মুখ্য বিচারিক হাকিম খোন্দকার হাসান মোহাম্মদ ফিরোজ এ আদেশ দেন বলে জানান দুদকের আইনজীবী আব্দুল রহিম।
কারাগারে পাঠানো আসামিরা হলেন, কক্সবাজার বিমানবন্দরের সাবেক ম্যানেজার হাসান জহির, ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান মেসার্স ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারী ঢাকার দক্ষিণখানের চেয়ারম্যান পাড়ার মৃত হাজী তুলা মিয়ার ছেলে মো. শাহাবুদ্দিন, বেসরকারি বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ কুর্মিটোলা, ঢাকার সাবেক সহকারী প্রকৌশলী (বর্তমানে অবসরপ্রাপ্ত) ভবেশ চন্দ্র সরকার, একই সংস্থার নির্বাহী প্রকৌশলী মিহির চাঁদ দে এবং তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী শহীদুল আফরোজ।
দুদকের আইনজীবী আব্দুর রহিম বলেন, হাসান জহির ও শাহাবুদ্দিনসহ সংশ্লিষ্ট ছয়জন কর্মকর্তা জেনারেটর ক্রয়ের নামে পরস্পর যোগসাজশ করে অনিয়মের মাধ্যমে ৬০ লাখ টাকা আত্মসাত করেছেন এবং নিম্নমানের একটি জেনারেটর স্থাপন করেন।
বিষয়টি দুদকের সংশ্লিষ্টদের নজরে আসার পর গত ৬ জানুয়ারি দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) চট্টগ্রাম-২ এর উপ-পরিচালক মুহাম্মদ মাহবুবুল আলম বাদী হয়ে এদের বিরুদ্ধে কক্সবাজার সদর থানায় মামলা দায়ের করেন বলে জানান রহিম।
এ মামলায় নির্ধারিত দিনে আসামিরা আদালতে উপস্থিত হয়ে জামিন আবেদন করলে বিচারক নাকচ করে জেল হাজতে পাঠানোর আদেশ দেন, বলেন দুদকের এ আইনজীবী।
আব্দুর রহিম জানান, দুদকের দায়ের করা মামলায় ৬ জনকে আসামি করা হয়েছিল। এদের মধ্যে ৫ জন উচ্চ আদালতের নির্দেশে কক্সবাজার মুখ্য বিচারিক হাকিম আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন চাইলে তা নাকচ হয়।
এ সম্পর্কিত খবর
পুলিশ জানায়, মাচাইন মাজারে ওরসের সময় হাবিনুরের সঙ্গে বাস্তা ও নাওডুবি এলাকার কয়েকজনের ঝগড়া হয়েছিল।
“পূর্বের ঘোষণা অনুযায়ী তাদের কার্যালয়ে তালা দেওয়া হয়েছে। আমাদের দাবি বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত তালা থাকবে।”
পুলিশ জানায়, আহত একজনকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
