টাগবোটে করে গভীর সাগরে নিয়ে তাদের তুলে দেওয়া হবে মিয়ানমার নৌবাহিনীর জাহাজ চিন ডুইনে।
শনিবার দুপুর পৌনে ১টার দিকে শহরের ভাদুঘর ভূঁইয়াপাড়ায় তার মরদেহ পাওয়া যায় বলে পুলিশ জানিয়েছে।
মৃত হালিমা আক্তার ভাদুঘর এলাকার আমির হোসেনের মেয়ে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) জিয়াউল হক জানান, নিজ বাড়ি থেকে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে নিখোঁজ হয় হালিমা। পরে এলাকায় নিখোঁজের খবর প্রচার করে মাইকিং করা হয়।
“দুপুরে স্থানীয়দের মাধ্যমে হালিমার পরিবার জানতে পারে তাদের বাড়ি থেকে পাঁচ শত গজ দূরে দুইটি ভবনের মাজে শিশুটির মরদেহ পাওয়া যায়।”
জিয়াউল হক বলেন, ধারণা করা হহচ্ছে তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যার পর ফেলে রাখা হয়েছে। তবে ময়নাতদন্তের পর জানা যাবে কীভাবে শিশুটির মৃত্যু হয়েছে।
পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন বলে জানান পরিদর্শক জিয়াউল।