বিসিক সংলগ্ন শালুকা গ্রামে এ কারখানাটি মঙ্গলবার বন্ধ করে দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। তবে কাউকে আটক সকরা য়ায়নি।
সদর থানার ওসি আব্দুল হাই জানান, গোপন সংবাদ পেয়ে সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জানতে পারেন যে ওই শারুকা গ্রামে একটি গুদামে মাটিকে বিশেষভাবে বিভিন্ন আকার ও রং করে নানা রকমের সারের আকার দিয়ে বাজারজাত করার প্রস্তুতি চলছে।
বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে উপজেলা নির্বহী অফিসার আব্দুল্লাহ আল মামুন, তিনি নিজে (ওসি) এবং উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা এ কে এম মফিদুল ইসলাম ওই গুদামে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন বলে জানান ওসি।
প্রিয়া এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ নামের কোম্পানির ব্র্যান্ডে ‘নিউ এগ্রো পাওয়ার’ নাম দিয়ে এই নকল সারগুলো বাজারজাত করার প্রক্রিয়া শুরু করেছিল বলে ওসি জানান।
ওই গুদামের মালিক জিল্লুর রহমান বলেন, যশোর জেলার বাঘারপাড়া উপজেলার কৃষ্ণনগর গ্রামের বদর উদ্দিনের ছেলে এদাদুল হক এক মাস আগে এই গুদামটি ভাড়া নেন। এ ব্যাপারে একটি লিখিত চুক্তিও হয়। এক মাস আগে ভাড়া নিলেও সপ্তাহখানেক আগে থেকে তার কার্যক্রম শুরু করেন গুদামে।
এমদাদুল হককে গ্রেপ্তারের চেষ্টা শুরু করা হয়েছে বলে ওসি জানান।