ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সৈয়দ মঈনুল হক আরিফ জানান, শুক্রবার ভোরে মাসুলিয়া বাজারে চুরির অভিযোগ পেয়ে তিনি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
তিনি বলেন, “মো. জিতু মিয়ার মুদি দোকান, আব্দুর রশিদের জুতার দোকান, নূরুল আমীনের ওষুধের দোকান, ফজর আলীর খাবারের দোকান, কদ্দুস মিয়ার সার-কীটনাশকের দোকানসহ মোট ছয় দোকানে চুরি হয়েছে বলে দোকানিরা আমার কাছে অভিযোগ করেছে।”
জিতু মিয়া বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, বৃহস্পতিবার রাতে সবাই তাদের দোকান বন্ধ করে বাড়ি চলে যান।
“সকালে ঘুম থেকে উঠে দোকানে এসে একে একে ছয় দোকানের তালা ভাঙ্গা দেখতে পান দোকানিরা। চোর মালপত্র ও টাকা নিয়ে গেছে। মোট আনুমানিক প্রায় তিন লাখ টাকা ক্ষতি হয়েছে।”
এদিকে পুলিশকে খবর দেওয়া হলেও ঘটনাস্থল পরিদর্শন না করার অভিযোগ করেছেন তারা।
চেয়ারম্যান মঈনুল বলেন, “আমি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। এ সময় পুলিশকে খবর দিলে সদর থানার এসআই নাঈম বলেছেন পুলিশ বিকেলে আসবে। বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত পুলিশ আসেনি।”
এ বিষয়ে সদর থানার এসআই আবু নাঈম বলেন, “ব্যবসায়ীরা আমাকে ফোন করেছিলেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত লিখিত কোনো অভিযোগ দেননি। তাই সন্ধ্যায় পরিদর্শনে যাব।”
আর ওসি সহিদুর রহমান জানিয়েছেন, তিনি এমন কোনো সংবাদ পাননি।