বুধবার রাতে তার মরদেহ মেলান্দহ উপজেলার ফুলকোচা ইউনিয়নের রেখিরপাড়া গ্রামে তার বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মঙ্গলবার রাত পৌনে ১টার দিকে আমানুল্লাহ কবীরের মৃত্যু হয়।
সন্ধ্যায় মরদেহ গ্রামের বাড়ি নেওয়ার পথে জামালপুর প্রেসক্লাব প্রাঙ্গণে নামানো হয়।
পরে তার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনায় দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করেন তারা।
এছাড়াও জামালপুরের বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন, সুধীজন তাকে শ্রদ্ধা ও একনজর দেখতে প্রেসক্লাব প্রাঙ্গণে ভিড় করেন।
খ্যাতিমান এই সাংবাদিকের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী মুরাদ হাসান, সংসদ সদস্য মির্জা আজম, সংসদ সদস্য মোজাফ্ফর হোসেন, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ফারুক আহাম্মেদ চৌধুরী, জামালপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি আজিজুর রহমান ডল, সাধারণ সম্পাদক দুলাল হোসাইনসহ সমাজের বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ।