শুক্রবার দুপুর থেকে ব্যক্তি উদ্যোগে ‘চলো হারাই শৈশবে’ নামে এই উৎসব হয়। সন্ধ্যায় বিজয়ীদের দেওয়া হয় পুরস্কার।
উৎসবে শতাধিক প্রতিযোগী বিভিন্ন আকার, আকৃতি ও রংবেরঙের ঘুড়ি নিয়ে অংশ নেন। জাতীয় পতাকা, মাছ, ঈগল প্রভৃতি আকারের ঘুড়ি ছিল।
তমাশ্রী দে নামে এক শিক্ষার্থী বলেন, “এটি অবশ্যই ফরিদপুরের একটি অন্য রকম আয়োজন। এমন একটি উৎসব যেখানে সকল বয়সী মানুষ এক হয়েছে। এটি মিলন মেলায় পরিণত হয়েছে।”
এত ঘুড়ি একসঙ্গে কোনো দিন দেখেননি বলে জানান ঘুড়ি নিয়ে আসা মো. সালমান শেখ।
আয়োজকদের একজনের নাম এরএসএম ইশতিয়াক।
তিনি বলেন, “আবহমান বাংলার হারিয়ে যাওয়া লোকায়ত উৎসবগুলো পুনরায় জনপ্রিয় করে তোলার জন্যই আমাদের এ উদ্যোগ।
“এ বছর নিয়ে ফরিদপুরে আমাদের আয়োজনে তৃতীয়বারের মত ঘুড়ি উৎসব অনুষ্ঠিত হল। আজকের এ উৎসব মূলত ২০১৮ সালের উৎসব। নির্বাচনের কারণে কিছুটা বিলম্ব হয়ে গেছে।”
আয়োজক এমদাদুল হাসান বলেন, চিলা ঘুড়ি বানিয়ে প্রথম হয়েছেন মো. আমির মিয়া, নয়ততারা নামে ঘুড়ি বানিয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন ঈশিতা এবং এংরি বার্ড নামে ঘুড়ি বানিয়ে যৌথভাবে তৃতীয় হন নোমান ও নূর ইসলাম।