গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধি বেদিতে শুক্রবার দুপুরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর পর তিনি সাংবাদিকদের বলেন, “গার্মেন্টস সেক্টরে রপ্তানি বাণিজ্য ২০২১ সালের মধ্যে ৬০ বিলিয়ন ডলারে নেওয়ার টার্গেট করেছি।”
বাংলাদেশ এখন চীন ও ভারতের বাজার ধরতে চায় জানিয়ে তৈরি পোশাক খাতের এই উদ্যোক্তা বলেন, “এ দুটি দেশ আড়াইশ কোটি মানুষের দেশ। হোপফুলি যদি আমরা এ দুই দেশের বাজার ধরতে পারি, তাহলে এক্সপোর্টে আমাদের টার্গেট পূরণ হবে।”
গত ২০১৭-১৮ অর্থবছরে তৈরি পোশাক রপ্তানি থেকে বাংলাদেশ ৩০ দশমিক ৬১ বিলিয়ন ডলার আয় করে। আর এ বছর এ খাত থেকে ৩২ দশমিক ৬৯ বিলিয়ন ডলার আসবে বলে ধরা হয়েছে।
ইন্দোনেশিয়াতেও রপ্তানি বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়ার কথা জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, “ইন্দোনেশিয়া ২৫ কোটি মানুষের দেশ। সেখানে আমরা এক্সপোর্ট করার উদ্যোগ নিয়েছি। এটি সফল হলে আমাদের বাণিজ্য ঘাটতি কমে আসবে।”
সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার আগে মন্ত্রী বঙ্গবন্ধুর সমাধিসৌধের বেদিতে ফুল দেন; ফাতেহা পাঠ ও বঙ্গবন্ধুর রুহের মাগফিরাত কামনায় মোনাজাত করেন।
গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব আলী খান, টুঙ্গিপাড়া পৌরসভার মেয়র শেখ আহম্মেদ হোসেন মীর্জাসহ আওয়ামী লীগ নেদারা ছিলেন।
পরে মন্ত্রী টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধু ভবনে পরিদর্শন বইতে মন্তব্য লিখে স্বাক্ষর করেন।