সোমবার রাতে এ ঘটনার পর জাপা নেতা জয়নাল আবেদীনকে পুলিশ আটক করেছে।
গুলিটি থানার ওসি কামরুল ইসলামের পাশ ঘেঁষে চলে যাওয়ায় অল্পের জন্য তিনি রক্ষা পেয়েছেন।
নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানার ওসি কামরুল ইসলাম বলেন, রাত ১১টার দিকে জাপা নেতা জয়নাল আবেদীন থানায় তার বৈধ অস্ত্রটি জমা দিতে আসেন।
“ডিউটি অফিসারের রুমে অস্ত্রটি জমা দেওয়ার সময় তিনি তার অস্ত্র থেকে একটি গুলি ছোড়েন। গুলিটি আমার শরীরের পাশ ঘেঁষে দেয়ালে গিয়ে লাগলে অল্পের জন্য প্রাণে রক্ষা পাই আমি।”
ওসি বলেন, এ সময় ডিউটি অফিসারের রুমে তিনি ছাড়াও আরও তিন জন লোক ছিলেন। এই ঘটনায় অন্য কারও প্রাণহানির ঘটনা ঘটতে পারত।
“এই ঘটনায় জয়নাল আবেদীনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে। তিনি থানায় অস্ত্রটি জমা দিতে আসলেও তাতে ১০ রাউন্ড গুলি লোড করা ছিল।”
ওসি কামরুল জানান, জয়নাল আবেদীনের বিরুদ্ধে তিনটি নাশকতা ও চাদাঁবাজির মামলা রয়েছে। এর মধ্যে তিনি ওসি থাকাকালেও তার বিরুদ্ধে দুটি মামলায় আদালতে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে।
তার ধারণা ওই ক্ষোভ থেকেই ইচ্ছাকৃতভাবে এই ঘটনা ঘটিয়েছেন তিনি।