রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আধিপত্য বিস্তারের জেরে হত্যাকাণ্ডটি সংঘটিত হয়েছে বলে পুলিশ প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে।
পালং মডেল থানার ওসি মনিরুজ্জামান জানান, বুধবার গভীর রাতে জেলা শহরের ঋষিপাড়া এলাকার কালি মন্দিরে এ ঘটনা ঘটে বলে তারা অভিযোগ পেয়েছেন।
মন্দির কমিটির সাধারণ সম্পাদক রণজিৎ কুমার অভিযোগ করেন, বৃস্পতিবার সকালে মন্দিরে গিয়ে কালিমূর্তি, হরিমূর্তি, শীতলা মূর্তি ও মনসা মূর্তি ভাংচুর অবস্থায় দেখা গেছে।
“এছাড়া পিতলের পাঁচটি গামলা ও পাঁচটি ঢাকনা পাওয়া যায়নি। কে বা কারা মূর্তিগুলো ভাংচুরসহ তৈজসপত্রগুলো চুরি করে নিয়ে গেছে।”
খবর পেয়ে জেলা প্রশাসক কাজী আবু তাহের ও পুলিশ সুপার আবদুল মোমেনসহ প্রশাসনের অন্য কর্মকর্তারা সকালে এলাকা পরিদর্শন করেছেন।
ওসি মনিরুজ্জামান বলেন, অপরাধীকে খুজে বের করার চেষ্টাসহ মামলার প্রস্তুতি চলছে।