বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার এস এম আব্দুল লতিফ জানান, ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের অধ্যাপক এমতাজ হোসেনকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার অভিযোগ পেয়ে মানজারে আলম মিরু নামে ওই কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
মিরু বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্থাপন শাখার উপ-রেজিস্ট্রার।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বুধবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডরমিটরিতে নিজ কক্ষে বিশ্রাম করছিলেন জিয়া পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির মহাসচিব এমতাজ হোসেন। এ সময় মিরুসহ দুইজন গিয়ে জিয়া পরিষদের কুষ্টিয়া জেলা কমিটি আনুমোদনের জন্য চাপ দেন। এমতাজ ওই মুহূর্তে অস্বীকার করলে মিরু ক্ষুব্ধ হয়ে এমজাতকে কিলঘুসি মারেন।
খবর পেয়ে অন্য শিক্ষকরা গিয়ে মিরুকে আটক করে পুলিশে দেন বলে জানান বিশ্ববিদ্যালয় থানার ওসি রতন সেখ।
উপাচার্য হারুন উর রশিদ আসকারী আহত শিক্ষককে দেখতে গিয়ে ঘটনার নিন্দা জানিয়ে বলেন, শৃংখলা ভঙ্গের অভিযোগে ওই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এছাড়া আইন-শৃংখলা বাহিনীকে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রক্টর মাহবুবর রহমান।