মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে জেলা বিএনপির কার্যালয়ে ও সাড়ে ১২টার দিকে জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে এসব সংবাদ সম্মেলন হয়।
এর আগে সোমবার জেলার শিয়ালকোলসহ কয়েক জায়গায় এই দুই পক্ষের সংঘর্ষ হয়।
জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সাইদুর রহমান বাচ্চু সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বলেন, “সোমবার সন্ধ্যায় শিয়ালকোলে বিএনপি নেতাকর্মীদের মারধর ও জিব্রাইলের বসতবাড়ি ভাংচুর করে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা।
“রাতে তারা ধুকুরিয়া গ্রামে ইউনিয়ন যুবদলের সাধারণ সম্পাদক ইসহাক আলীর বাড়িতে হামলা, ভাংচুর ও তার গো-খামারে অগ্নিসংযোগ করেন। এছাড়া তারা বিএনপির নেতাকর্মীদের ভয়ভীতি প্রদর্শন ও আচরণবিধি ভঙ্গ করেন।”
তাদের এই সংবাদ সম্মেলনের পরপরই পাল্টা সংবাদ সম্মেলন করেন আওয়ামী লীগ নেতা হাবিবে মিল্লাত মুন্না।
সিরাজগঞ্জ-২ আসনের আওয়ামী লীগ প্রার্থী মুন্না সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি নেতার অভিযোগ অস্কীকার করেন।
“বরং তাদের হামলায় আওয়ামী লীগের চার-পাঁচজন নেতাকর্মী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এছাড়া আওয়ামী লীগের অন্তত ১০ জন নেতাকর্মীকে মোবাইলে ও সরাসরি হুমকি দেওয়া হয়েছে।”
উভয় সংবাদ সম্মেলনে নিজ নিজ দলের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।