কথিত এসব দখলদারদের অপসারণের দাবিতে ওই কলেজের ছাত্রীরা বুধবার বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করেছেন।
একই দাবিতে কলেজটির শিক্ষকরা সংবাদ সম্মেলনও করেছেন। এদিকে, একই দিন কথিথ দখলদাররাও পাল্টা সংবাদ সম্মেলন করেছেন।
তিনি বলেন, কলেজে শ্রেণিকক্ষের সংকটের কারণে সরকার সম্প্রতি কলেজ ক্যাম্পাসের পাশে ১ দশমিক ২৩ একর জমি দেয় এবং তাতে নতুন ভবন করার জন্য ১০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়।
“শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রকৌশল বিভাগের প্রকৌশলীগণ কলেজের নামে বরাদ্দকৃত ওই জমিতে সয়েল টেস্ট করতে গেলে অবৈধ দখলদার রন্টি বড়ুয়া, আসাদুজ্জামান, এমারত হোসেন, শওকত আলম ও তাদের লোকজন বাধা দেন।”
গাজীপুরের জেলা প্রশাসক দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ুন কবীর বলেন, জমিটি ভাওয়াল এস্টেটের ছিল। স্থানীয় একটি স্কুলের কয়েকজন শিক্ষকসহ কিছু লোক ওই জমি দখল করে রেখেছিল।
এ ব্যাপারে রন্টি বড়ুয়া, অনিক বড়ুয়া পক্ষের লোকজন বুধবার বিকালে গাজীপুর প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে করেন।
সংবাদ সম্মেলনে তারা বলেন, জমিটি ইজারা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে সেখানে ঘরবাড়ি নির্মাণ করে গ্যাস-বিদ্যুৎ সংযোগ নিয়ে তারা বসবাস করছেন। তাদের অন্যত্র বাসবাসের আর কোনো জমি নেই।