রোববার মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় জেলার রিটার্নিং কর্মকর্তা জেলা প্রশাসক ফয়েজ আহাম্মদ তার মনোনয়নপত্রটি বাতিল ঘোষণা করেন।
তিনি বলেন, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মোট ভোটারের এক শতাংশ স্বাক্ষর মনোনয়পত্র দাখিলের সময় দেওয়ার বিধান রয়েছে। হিরো আলমও তা জমা দেন।
“তদন্ত করে দেখা গেছে, তার জমা দেওয়া কিছু স্বাক্ষর জাল। এ কারণে তার মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে।”
হিরো আলম বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনে প্রথমে জাতীয় পার্টির মনোনয়ন চেয়েছিলেন। তা না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বহু ভিডিও ছেড়ে আলোচনায় আসা এই তরুণ।
হিরো আলম বলেন, “আমি এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল করব। আমার ক্ষমতা নেই। তাই আমারটা বাতিল করা হয়েছে। এতে আমার প্রতি অবিচার করা হয়েছে। নির্বাচনী এলাকায় মোট ভোটার ৩ লাখ ১২ হাজার ৮৬ জন। সে অনুযায়ী ৩ হাজার ১২১ জনের স্বাক্ষরই যথেষ্ট। কিন্তু ৩ হাজার ৫০০ জনের স্বাক্ষর দিয়েছি।
“আমি বসে থাকব না। আমার ইমেজ কাজে লাগিয়ে যেকোনো একটি পক্ষে কাজ করব। তবে কোন পক্ষে কাজ করব তা এখনও ঠিক করিনি।”