এছাড়া আদালত তাকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে। জরিমানা না দিলে তাকে আরও তিন মাস সশ্রম কারাগারে থাকতে হবে।
সাজাপ্রাপ্ত তাহির মিয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল থানার ফরমানপুর গ্রামের তমুজ উদ্দিনের ছেলে।
তিনি পলাতক রয়েছেন।
এছাড়া এ মামলায় আব্দুল কুদ্দস, ইউনুছ মিয়া ও মো. আব্দুল্লাহ নামে তিন আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় আদালত তাদের বেকসুর খালাস দিয়েছে।
মামলার নথির বরাতে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সুহেল আহমদ ছইল মিয়া জানান, ২০১০ সালের ১৩ জুলাই সুনামগঞ্জ শহরের একটি রেস্টুরেন্ট থেকে ২০০ গ্রাম হেরোইনসহ চারজনকে আটক করে র্যাব ৯-এর একটি দল।
এ ঘটনায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে তাদের বিরুদ্ধে মামলা হয়। তদন্ত শেষে পুলিশ চারজনের বিরুদ্ধেই আদালতে অবিযোগপত্র দেয়।
আইনজীব সুহেল আহমদ বলেন, শুনাশি শেষে আদালত শুধু তাহির মিয়াকে দোষী সাব্যস্ত করে এই শাস্তি দিয়ে। মামলার প্রধান আসামি সাজাপ্রাপ্ত তাহির মিয়া জামিন নিয়ে পলাতক রয়েছেন। তার অনুপস্থিতিতেই বিচারকাজ শেষ হয়।