শনিবার রাত দেড়টার দিকে টেকনাফ সদরের নাজিরপাড়া এলাকায় কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সংলগ্ন নৌকাঘাটে গোলাগুলির ওই ঘটনা ঘটে বলে টেকনাফ থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশের ভাষ্য।
নিহত জিয়াউর রহমান (৩৫) ওই এলাকার মোহাম্মদ ইসলামের ছেলে। তার বিরুদ্ধে মাদক চোরাচালানসহ বিভিন্ন অভিযোগে থানায় ২১টি মামলা রয়েছে ।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের করা শীর্ষ মাদক চোরাকারবারিদের তালিকাতেও জিয়ার নাম রয়েছে বলে পুলিশের ভাষ্য।
“নাজিরপাড়ায় পৌঁছালে সেখানে অবস্থান নিয়ে থাকা জিয়াউর রহমানের সহযোগীরা পুলিশের দিকে গুলি ছুড়তে শুরু করে। পুলিশও তখন আত্মরক্ষার্থে পাল্টা গুলি চালায়। এক পর্যায়ে জিয়া গুলিবিদ্ধ হয়।”
টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন বলে জানান ওসি।
তিনি বলেন, এ অভিযানে তিন পুলিশ সদস্যও আহত হয়েছেন। ঘটনাস্থলে তল্লাশি চালিয়ে একটি পিস্তল, তিনটি দেশে তৈরি বন্দুক, ২৩ রাউন্ড গুলি এবং ২০ হাজার ইয়াবা পাওয়া গেছে।