হৃদরোগে তার মৃত্যু হয়েছে বলে পুলিশের ধারণা।
জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. ইকবাল হোসাইন বলেন, মঙ্গলবার বিকাল ৩টার দিকে শহরের সাগরগাঁও হোটেল থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়। হোটেলটির মালিক তার শ্বশুর।
হোটেল কর্মচারীদের বরাতে তিনি বলেন, সোমবার রাত আড়াইটার দিকে রহিমুল্লাহ হোটেলে এসে ৩১৬ নম্বর কক্ষে ওঠেন।
“মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকেও তিনি ফোনে কথা বলেন। এরপর তিনি আবার ঘুমিয়ে পড়েন। বেলা ২টায়ও তিনি ঘুম থেকে না জাগায় কর্মচারীদের সন্দেহ হয়। তারা পুলিশে খবর দেয়।”
পুলিশ হোটেলকক্ষের দরজা ভেঙে ভেতরে ঢোকে জানিয়ে তিনি বলেন, “তাকে খাটের ওপর স্বাভাবিকভাবে ঘুমন্ত অবস্থার মত দেখতে পায় পুলিশ। পুলিশ প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে, হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তার মৃত্যু হয়েছে।”
স্বজনরা অভিযোগ দিলে ময়নাতদন্তসহ পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে তিনি জানান।
রহিমুল্লাহর গ্রামের বাড়ি সদর উপজেলার ভারুয়াখালীতে। তিনি ভারুয়াখালী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান।