সোমবার তিনি দৌলতপুরের চরচিলমারী, উদয়নগর এবং মেহেরপুরের বাজিতপুর বিজিবি বিওপি পরিদর্শন করেন বলে বিজিবির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, চরচিলমারী সীমান্তে যাতায়াতে সড়ক বা উপযুক্ত রাস্তা না থাকায় চর এলাকার মধ্যদিয়ে বিজিবি মহাপরিচালক নিজে মোটরসাইকেল চালিয়ে বিওপিতে যান এবং কিছু কিছু স্থানে হেঁটেও যান।
চরচিলমারীর পর তিনি পার্শ্ববর্তী উদয়নগর বিওপি পরিদর্শন করেন।
চরচিলমারী ও উদয়নগর বিওপিতে বিজিবির কোনো মহাপরিচালকের এটাই প্রথম পরিদর্শন বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, এরপর বিজিবি মহাপরিচালক চুয়াডাঙ্গা ব্যাটালিয়নের আওতাধীন মেহেরপুরের বাজিতপুর বিওপি পরিদর্শন করেন। সেখানেও তিনি দায়িত্বরত বিজিবি সদস্যদের সাথে কথা বলেন এবং অনুরূপ নির্দেশনা প্রদান করেন।
তখন তাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, “শুধু সামনাসামনি নয়, আপনারা যেকোনো সময়ে যেকোনো বিষয়ে প্রয়োজন মনে করলে নির্দ্বিধায় আমাকে সরাসরি টেলিফোন করতে পারবেন।”
এরপর মহাপরিচালক সৈনিকদের জন্য নির্ধারিত দুপুরের খাবার সকলের সাথে ভাগাভাগি করে খান।
সীমান্ত পরিদর্শনের সময় বিজিবির দক্ষিণ-পশ্চিম রিজিয়ন, যশোরের রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল খালেদ আল মামুন, কুষ্টিয়া সেক্টর কমান্ডার কর্নেল রাশিদুল আলম এবং বিজিবির কর্মকর্তারা মহাপরিচালকের সঙ্গে ছিলেন।