বিনয়কৃষ্ণ আদর্শ উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বিকাশচন্দ্র বিশ্বাস বলেন, “স্কুল ম্যানেজিং কমিটির নির্দেশে অতিরিক্ত ফি আদায় করেছি। এখানে আমার কিছুই করার নেই। এ ব্যাপারে ম্যানেজিং কমিটি বোর্ড ও দুর্নীতি দমন কমিশনকে জবাব দেবে।”
তবে কত ফি নিয়েছেন তা তিনি জানাননি।
অভিভাবকদের অভিযোগ, একেকজনের কাছ থেকে একেক রকম ফি নেওয়া হয়েছে।
প্রতুল বৈদ্য নামে একজন অভিভাবক অভিযোগ করেন, মানবিক বিভাগে তার ছেলের ফরম পুরণ করতে তিন হাজার ১৬৫ টাকা নেওয়া হয়েছে।
মলয় ওঝা নামে আরেকজন অভিভাবক বলেন, মানবিক বিভাগে তার ছেলের কাছ থেকে তিন হাজার ৬৫ টাকা নেওয়া হয়েছে।
যেখানে বোর্ড নির্ধারিত ফি বিজ্ঞান বিভাগে এক হাজার ৮০০ টাকা, মানবিক ও ব্যবসা-বাণিজ্য বিভাগে এক হাজার ৬৬৫ টাকা।
এ বিষয়ে ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি অতনু হালদার লিটনের মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করে তা বন্ধ পাওয়া গেছে।
অন্যদিকে নেছার উদ্দিন তালুকদার উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয় ও কলেজে ফরম পূরণে ২ হাজার ৪০০ টাকা করে আদায়ের অভিযোগ উঠেছে।
এ বিষয়ে অধ্যক্ষ আশুতোষ বিশ্বাস বলেন, “এটি খুব বেশি নয়। এতে দুদক বা বোর্ড কিছুই বলবে না বলে আমার বিশ্বাস।”