“শিক্ষার্থীদের ক্লাসে উপস্থিতির ক্ষেত্রে ডিজিটাল সিস্টেম চালু করতে একটি প্রজেক্টের কাজ শুরু হয়েছে।”
সদর থানার ওসি ইবরাহিম খলিল বলেন, শুক্রবার ইচলী এলাকার গাজীবাড়িত হত্যাকাণ্ডের এ ঘটনা ঘটে।
নিহত মুছা গাজী ওই এলাকায় নিজের দোকানে চা বেচতেন। এছাড়া তিনি স্থানীয় একটি মসজিদে কোষাধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করতেন।
ওসি ইবরাহিম প্রাথমিক তদন্তের বরাতে বলেন, বৃহস্পতিবার রাতে মুছার কাছে টাকা চান তার ছেলে হোসেন। এ নিয়ে বাপ-ছেলে কথাকাটাকাটি হয়।
“শুক্রবার ভোরে ঘুমিয়ে থাকা মুছাকে তার ছেলে হোসেন দা দিয়ে গলা কেটে হত্যা করেন বলে হোসেন স্বীকার করেছেন। পরে হোসেন থানায় এসে আত্মসমর্পণ করেন।”
এই ঘটনায় পরিবারের পক্ষে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলে জানান ওসি ইবরাহিম।
হোসেনের বিরুদ্ধে মাদকসেবনের অভিযোগ রয়েছে বলেও তিনি জানান।