“এক পর্যায়ে যুবরাজ পানিতে ডুবে যায়। তখন তাকে বাঁচাতে এগিয়ে যায় নুরুজ্জামান ও আরিফ। কিন্তু তারা সবাই নদীতে ডুবে যায়।”
উপজেলার বেতগাড়ি এলাকায় রোববার রাতে গোলাগুলির এ ঘটনায় নিহত ব্যক্তিকে ডাকাত বলে দাবি করছেন জেলার অতিরিক্ত সুপার সাইফুর রহমান।
তবে তাৎক্ষণিকভাবে তার নাম-পরিচয় জানাতে পারেননি পুলিশ।
তিনি বলেন, বেতগাড়িতে এলাকায় একদল ডাকাত ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছিল। এ সময় টহল পুলিশের একটি দল সেখানে গেলে ডাকাতরা তাদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে।
“আত্মরক্ষায় পুলিশও পাল্টা গুলি করে।গোলাগুলির এক পর্যায়ে ডাকাত দলের একজন নিহত হন।”
এ ঘটনায় পুলিশের পাঁচ সদস্য আহত হয়েছে বলে অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের ভাষ্য।
এছাড়া ঘটনাস্থল থেকে একটি পিস্তুল ও দেশীয় অস্ত্র উদ্ধারের কথাও জানিয়েছে পুলিশ।