এছাড়া তাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে এবং তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
সিন্ডিকেট সদস্য কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড পলিমার সায়েন্স বিভাগের অধ্যাপক মস্তাবুর রহমান জানান, এক ছাত্রীর অভিযোগ পেয়ে সোমবার ২১০তম সিন্ডিকেট সভায় এই সিদ্ধান্ত হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক প্লাবনচন্দ্র সাহার বিরুদ্ধে এই অভিযোগ উঠেছে।
প্লাবন সাহা ২০১৬ সাল থেকে সহকারী প্রক্টরের দায়িত্ব পালন করছিলেন।
মস্তাবুর রহমান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “সহাকরী প্রক্টর পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়ার পাশাপাশি অভিযোগ তদন্তের জন্য ‘যৌন নিপীড়ন নিরোধ কেন্দ্র’র সদস্যদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি তাকে শোকজ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
“তদন্ত শেষে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
এ বিষয়ে প্লাবন সাহার মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি সাড়া দেননি।
এই বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ফরিদ উদ্দিন আহমেদের কাছে জানতে চাইলে তিনি রেজিস্ট্রার মো. ইশফাকুল হোসেনের সঙ্গে যোগোযোগ করতে বলেন।
রেজিস্ট্রার মো. ইশফাকুল হোসেনের মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তিনি সাড়া দেননি।
তদন্তের দায়িত্বে থাকা যৌন নিরোধ কেন্দ্রের সভাপতি অধ্যাপক নাজিয়া চৌধুরীর মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করে তা বন্ধ পাওয়া গেছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর জহীর উদ্দিন আহমদ বলেন, “এক শিক্ষার্থীর অভিযোগ পেয়ে সিন্ডিকেট এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তদন্তের পর পরবর্তী ব্যবস্থা নেবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।”