“আগেও শহরে হিজড়াদের জন্য মসজিদ তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল, তবে স্থানীয়দের প্রতিবাদে তা আর হয়ে ওঠেনি।”
দৌলতপুর থানার ওসি শাহ দারা খান জানান, শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টার দিকে উপজেলার শশীধরপুর গ্রামে সংঘর্ষের এ ঘটনা ঘটে।
নিহত মিজান (৪৬) ওই গ্রামের আবুল মালিথার ছেলে।
আহত সীমাজুল (৩৩), ইমাদুল (৩০), মিরাজ (৩৫), সাবু (৩০), অন্তরসহ (২৮) সাতজনকে কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালে আর সজীব (২৫) নামে একজনকে দৌলতপুর উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
আহত আরও কয়েকজন স্থানীয়ভাবে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন বলে পুলিশ জানিয়েছে।
ওসি দারা খান বলেন, জমিজমা সংক্রান্ত বিষয়ে গ্রামের দুটি পক্ষের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছে। এর জেরে তারা সংঘর্ষে জড়ালে আ-দশজন আহত হন।
“আহতদের হাসপাতালে নেওয়া হলেও চিকিৎসাধীন অবস্থায় মিজান মারা যান।”
এ ঘটনায় পুলিশ কয়েকজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে বলে তিনি জানান।