সোমবার উপজেলার খালকুলা থেকে দামুকদিয়া পর্যন্ত এ খাল সংস্কার কাজে প্রায় ২০০ চাষি অংশ নেন বলে ঝিনাইদহ পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-সহকারী প্রকৌশরী সুলতান আহমেদ জানান।
মনোহরপুর গ্রামের কৃষক রাশেদুল হাসান বলেন, “জিকে প্রকল্পের এস-নাইন সেচ খালটির ভাটির অংশে কচুরিপানা ও আগাছা জন্মে কৃষি জমিতে পানি সরবরাহ বন্ধ ছিল। এতে উপজেলার মনোহরপুর, বিজুলিয়া, হিতামপুর, দামুকদিয়া ও খালকুলা গ্রামের কৃষকরা বিপাকে পড়েন।”
একই গ্রামের কৃষক এমদাদ জোয়ার্দ্দার বলেন, সেচের পানির অভাবে আমন ক্ষেত ফেটে থেকে চৌচির হয়। তারা বার বার জিকে প্রকল্প কর্তৃপক্ষকে জানানোর পরও কোন ব্যবস্থা নেয়নি। ফসল বাঁচাতে চাষিরা সেচ্ছাশ্রমে ৬ কিলোমিটার সেচ খাল সংস্কার করে।
পাউবির প্রকৌশলী সুলতান আহমেদ বলেন, খালে আগাছা ভরে থাকায় কৃষিজমিতে পানি সরবরাহ বাধাপ্রাপ্ত হচ্ছিল। সংস্কারের পর খালে পানি সরবরাহ শুরু হয়েছে। নতুন বাজেট আসলে আরও ভালভাবে খাল সংস্কার করা হবে।