“মাসুদের শরীরের ৩০ শতাংশ ও ছেলের শরীর ২৭ শতাংশ পুড়ে গেছে। মাসুদের অবস্থা আশংকাজনক। তবে ছেলে আব্দুল রাশেদ শংকামুক্ত।”
রোববার জেদ্দার একটি রেস্টুরেন্টে এ ঘটনা ঘটে বলে হবিগঞ্জের এক জনপ্রতিনিধি জানান।
নিহত সজিব মিয়া (১৯) শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলার নূরপুর ইউনিয়নের পুরাসুন্ধা গ্রামের মিলন মিয়ার ছেলে।
স্থানীয়দের বরাতে নূরপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুখলিছ মিয়া বলেন, প্রায় এক বছর আগে সৌদি আরব যান সজিব। সেখানে জেদ্দার একটি রেস্টুরেন্টে ওয়েটারের কাজ নেন।
রোববার বিকালে কর্মস্থলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হলে তাকে সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন বলে জানান মুখলিস।