বুধবার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক পরেশ চন্দ্র শর্মা আসামির উপস্থিতিতে এই রায় দেন।
দণ্ডিত কৃষ্ণপদ রায় (বর্তমান বয়স ৪৫ বছর) নীলফামারী সদর উপজেলার কুন্দুপুকর ইউনিয়নের পশ্চিম গুড়গুড়ি গ্রামের কামিনী কান্ত রায়ের ছেলে।
রায়ে আসামির পাঁচ হাজার টাকা অর্থদণ্ডও করা হয়।
মামলার বরাত দিয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী রমেন্দ্র নাথ বর্ধন বাপী বলেন, ২০০৮ সালের ২৪ মে রাতে ৫০ হাজার টাকা যৌতুকের দাবিতে স্ত্রী মালতি রানী রায়কে (২০) পিটিয়ে হত্যা করেন কৃষ্ণপদ।
“এ ঘটনায় পরদিন নিহতের বাবা হরলাল চন্দ্র রায় বাদী হয়ে কৃষ্ণপদ রায়কে প্রধান আসামি করে চারজনের নামে নীলফামারী থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।”
পুলিশ চারজনের নামেই অভিযোগপত্র দাখিল করেছে।
হত্যার সাথে জড়িত না থাকায় অন্য তিন আসামিকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়।
খালাসপ্রাপ্তরা হলেন নিহতের শ্বশুর কামিনী কান্ত রায়, শাশুড়ি ফেলানী রানী রায় ও কাকা শ্বশুর যামিনী কান্ত রায়।