মঙ্গলবার কক্সবাজারে এক কর্মশালায় তিনি বলেন, লবণ আমদানি হবে কি হবে না সেটি নির্ভর করছে মিল মালিকদের উপর।
“মিলগুলোতে যে লবণের মজুদ আছে, তা যদি সুষ্ঠুভাবে সরবরাহ করা হয়; তাহলে আগামীতে সরকারের লবণ আমদানির কোনো সিদ্ধান্ত নেই এবং আমদানি করবে না।”
মিল মালিকরা মজুদ করা লবণ সুষ্ঠুভাবে বিতরণ না করলে এবং মজুদের মাধ্যমে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করলে সরকার দায়ীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে বলেও মন্ত্রী হুঁশিয়ার করেন।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সরকার এ ধরনের পরিস্থিতি সৃষ্টির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে থাকবে বলে তিনি সাবধান করেন সংশ্লিষ্টদের।
দুপুরে কক্সবাজার শহরের বিয়াম ল্যাবেটরি একাডেমি অডিটরিয়ামে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন (বিসিক) আয়োজিত ‘মানসম্পন্ন আয়োডিনযুক্ত লবণ উৎপাদন’ শীর্ষক কর্মশালায় আমু প্রধান অতিথি ছিলেন।
কক্সবাজার জেলা প্রশাসক কামাল হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় স্থানীয় সংসদ সদস্য সাইমুম সরওয়ার কমল ও আশেক উল্লাহ রফিক, শিল্প মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব আব্দুল হালিম, বিসিক চেয়ারম্যান মুস্তাক হাসান মুহাম্মদ ইফতিখার, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সিরাজুল মোস্তফা, সাধারণ সম্পাদক কক্সবাজার পৌরসভা মেয়র মুজিবুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
কর্মশালায় কক্সবাজারের বিভিন্ন উপজেলার তিন শতাধিক লবণচাষি, ব্যবসায়ী ও মিল মালিক অংশগ্রহণ করেন।