“এ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতাল হয়েছে। এটি চালু হলে বাংলাদেশের মানুষকে আর বিদেশে যেতে হবে না।”
মঙ্গলবার শিবপুর উপজেলার চক্রধা ইউনিয়নের বিলশরন গ্রামের কয়রা নদী থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয় বলে জানান থানার ওসি আবুল কালাম আজাদ।
নিহত নাঈম আহমেদ সরকার (১৫) বিলশরন গ্রামের আব্দুল বাছেদ সরকারের ছেলে। সে স্থানীয় দড়িপুরা উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্র।
ওসি বলেন, তিনদিন আগেই তাকে হত্যা করে নদীতে ফেলে দেওয়া হয়েছে। লাশের শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। তবে কী কারণে কে বা কারা হত্যার ঘটনা ঘটিয়েছে তা এখনও জানা যায়নি।
নিহতের পরিবারের বরাত দিয়ে ওসি বলেন, শনিবার রাতে বাড়ির পাশে একটি গানের অনুষ্ঠানে যাওয়ার জন্য বের হয় নাঈম। পরে বাড়ি ফিরে না আসায় বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুঁজি করা হয়।
“মঙ্গলবার সকালে নদীতে বস্তাবন্দি লাশ ভেসে উঠতে দেখে স্থানীয়রা থানায় খবর দেয়।”
লাশটি উদ্ধারের পর পরিবারের সদস্যরা তা শনাক্ত করেন বলে জানান ওসি আবুল কালাম।