রোববার সিলেট চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি আয়োজিত এক সেমিনারে তিনি একথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘‘সিলেট হবে দেশের প্রথম ডিজিটাল নগরী। আর এ লক্ষ্যে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন ও কিছু সার্ভিসকে ডিজিটালাইজেশনের মাধ্যমে ছোট পরিসরে কাজও শুরু হয়েছে।”
সিলেট হাইটেক পার্ক নির্মাণ কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে জানিয়ে তিনি বলেন, সিলেট ইলেকট্রনিক সিটি নির্মাণ কাজ শেষ হলে এখানে প্রায় ৫০ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান হবে। এছাড়া এখানে উৎপাদিত ডিভাইসের বাজার ভারতের সেভেন সিস্টারেও সম্প্রসারণ করা হবে।
মোস্তফা জব্বার বলেন, ২০০৮ সালে দেশে চার কোটি ৫৬ লাখ মানুষ মোবাইল ফোন ব্যবহার করত, আর এখন ১৫ কোটি অতিক্রম করেছে। সে সময়ে মাত্র আট লাখ মানুষ ইন্টারনেট গ্রাহক ছিল, এখন সেটা ৯ কোটিতে পৌঁছেছে।
সিলেট হাইটেক পার্কে বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগে উৎসাহীকরণের লক্ষ্যে চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি কার্যালয়ে আয়োজিত সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি ইমরান আহমদ।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব নজিবুর রহমান, আইসিটি বিভাগের সচিব জুয়েনা আজিজ, বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হোসনে আরা বেগম, প্রকল্প পরিচালক গোলাম সরওয়ার ভুঁইয়া, হাইটেক পার্ক সিলেট প্রকল্পের প্রধান পরামর্শক স্থপতি ইকবাল হাবিব ও সিলেট চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি খন্দকার শিপার আহমদ।