পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পুলিশের পাশাপাশি একজন ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে তিন প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।
দামুড়হুদা থানার ওসি সুকুমার বিশ্বাস জানান, উপজেলার হোগলডাঙ্গা গ্রামের মাঠ থেকে শনিবার সকাল ১০টার দিকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত বারি হক (৪৩) উপজেলার করিমপুর গ্রামের পচা শেখের ছেলে। তিনি একটি চরমপন্থী দলের সদস্য বলে পুলিশের ভাষ্য।
ওসি সুকুমার বলেন, “বারি একটি চরমপন্থী দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন। দীর্ঘদিন তার খোঁজ ছিল না। ধারণা করা হচ্ছে ঈদে এলাকায় এলে প্রতিপক্ষরা তাকে গুলি করে হত্যা করে। তার শরীরে একাধিক গুলির চিহ্ন দেখা গেছে।”
পুলিশ লাশ ময়নাতদন্তের জন্য চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে।