লিখিত বক্তব্যে তিনি দাবি করেন, ষড়যন্ত্র করে পরিকল্পিতভাবে তাকে ফাঁসানো হয়েছে।
উপজেলার কেদারপুর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ইমাম হোসেন দেওয়ান বলেন, “এলাকার মানুষের কাছে এখন মূর্তিমান আতংকের নাম এই পদ্মা নদী।
সোমবার সকালে সরেজমিনে দেখা গেছে, বাসতলা থেকে মূলফৎগঞ্জ পর্যন্ত দুই কিলোমিটার পাকা সড়ক নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। কোথাও কোথাও ফাটল দেখা দিয়েছে। বন্ধ হয়ে গেছে সুরেশ্বর-নড়িয়া সড়ক যোগাযোগ। ভাঙনের ঝুঁকিতে রয়েছে মুলফৎগঞ্জ বাজার, নড়িয়া বাজার, পূর্ব নড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও নড়িয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে নড়িয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মালপত্র।
“পদ্মার তীরে লোকজনের চোখে ঘুম নেই। তারা দিনরাত তাদের সর্বশেষ সম্বল ঘরবাড়ি, দোকান-পাট সরিয়ে নিতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। ঈদের আনন্দ নেই এ এলাকার মানুষের মনে।”