“শিক্ষার্থীদের ক্লাসে উপস্থিতির ক্ষেত্রে ডিজিটাল সিস্টেম চালু করতে একটি প্রজেক্টের কাজ শুরু হয়েছে।”
সোমবার বেলা সাড়ে ১১টায় কলেজের সামনের সড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করে তারা।
এ সময় ওই সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
ফি প্রত্যাহার ছাড়াও ক্যান্টিন চালু, খেলার মাঠ সংস্কার, পরিবহন ব্যবস্থা চালুসহ বিভিন্ন দাবিতে এ সময় শ্লোগান দেয় শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীরা জানায়, গত বছর স্নাতকসহ (সম্মান) সব পরীক্ষায় ফি নির্ধারণ করা হয় দুই হাজার ৭০০ টাকা। এ বছর তা বাড়িয়ে প্রায় ৫ হাজার টাকা নির্ধারণ করেছেন অধ্যক্ষ।
বিভিন্ন ভুয়া, ভিত্তিহীন ও মনগড়া খাতে বরাদ্দ দেখিয়ে ফি নির্ধারণ করা হয়েছে; যা শিক্ষার্থীদের কোনো কাজেই আসে না বা সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যায় না বলে অভিযোগ তাদের।
এদিকে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে একাডেমিক কাউন্সিলের জরুরি সভা ডকেন অধ্যক্ষ কাজী মঞ্জুর কাদির।
সভায় শির্ক্ষাথীদের আন্দোলন ও দাবি-দাওয়া নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে বলে জানান তিনি।