মঙ্গলবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া গ্যাস ক্ষেত্রের উপ-মহা ব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) মনিরুল ইসলাম জানান, সোমবার রাতে উত্তোলন শুরুর পর এ কূপ থেকে দৈনিক ১৬ মিলিয়ন ঘনফুট (এমসিএফ) গ্যাস জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করা হচ্ছে।
১ নম্বর কূপ ওয়ার্ক ওভার প্রকল্পের পরিচালক মীর মো. আশলাফুল ইসলাম জানান, গত ৯০ দিন ধরে তারা এখানে কাজ করে যাচ্ছেন। এখানে ফের গ্যাসের সন্ধান পাওয়ার পর এ কূপে আগে ব্যবহৃত পুরনো সব জিনিসপত্র বাদ দিয়ে নতুন যন্ত্রপাতি স্থাপন করা হয়।
বর্তমানে প্রতিদিন ১৬ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস জাতীয় গ্রিডে গেলেও এর পরিমাণ আরও বাড়তে পারে বলেও তিনি আশা প্রকাশ করেন।
“পরবর্তীতে বাপেক্স আবার নতুন গ্যাস অনুসন্ধান শুরু করে শাহাজিবাজার এবং সিলেটের কৈলাসটিলা গ্যাসক্ষেত্রের পরিত্যক্ত কূপে।”
তিনি বলেন, বেশ কিছুদিন আগে শাহাজিবাজারের ১ নম্বর কূপে কাজ শুরু হয়। গত ২৪ জুলাই এ কূপে গ্যাস রয়েছে বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
“প্রাথমিকভাবে ২৭৫ বিলিয়ন ঘনফুট (বিসিএফ) গ্যাসের মজুদ রয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।”
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানি লিমিটিডের কোম্পানি সচিব নসিবুজ্জামান তালুকদার বলেন, “বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানি লিমিটেডের নিয়ন্ত্রণাধীন হবিগঞ্জ গ্যাস ফিল্ডের ১ নম্বর কূপ থেকে এখন পরীক্ষামূলকভাবে দৈনিক ১৬ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করা হচ্ছে।”