এতে ঢাকা-টাঙ্গাইল ও ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে দুর্ভোগ পোহাতে হয় যাত্রীদের।
জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রাসেল শেখ জানান, শিক্ষার্থীরা বুধবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে টঙ্গীর কলেজ গেইট, কোনাবাড়ি ও চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় ঢাকা-টাঙ্গাইল ও ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে বিক্ষোভে নামে।
“বিভিন্ন কলেজ ও স্কুলের শত শত শিক্ষার্থী বিক্ষোভ দেখানো ছাড়াও মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে। পরে তারা ঢাকা-টাঙ্গাইল ও ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে। বেলা দেড়টা পর্যন্ত চলে তাদের কর্মসূচি। এ সময় দুই সড়কে যান চলাচল প্রায় বন্ধ হয়ে যায়। তবে শিক্ষার্থীরা কোথাও কোনো ভাংচুর করেনি।”
পরে পুলিশ যাত্রীদের দুর্ভোগের চিত্র তুলে ধরলে শিক্ষার্থীরা অবরোধ তুলে নেয় বলে তিনি জানান।
ভাওয়াল মির্জাপুর কলেজের সহকারী অধ্যাপক ইসমতারা বলেন, কলেজ থেকে বাসায় ফেরার পথে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মূখে পড়েছিলেন তিনিসহ তার কয়েক সহকর্মী।
“ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে পোড়াবড়ি এলাকায় পৌঁছালে আমাদের বহনকারী লেগুনা গন্তব্যের দিকে না গিয়ে প্রায় ছয় কিলোমিটার দূরে মহাসড়কে নামিয়ে দেয়। পরে আমরা প্রায় দুই কিলোমিটার হেঁটে রিকশায় করে বিকল্প পথে বাসায় পৌঁছাই। এসবের দ্রুত সমাধান হওয়া উচিত। দ্রুত একটা রফা হওয়া উচিত।”