“সকালে বাড়ির জানালা দিয়ে ছেলের নিথর দেহ পড়ে থাকতে দেখি।”
সদর থানার ওসি এসএম জিয়াউল হক জানান, শনিবার ভোরে কৃষ্ণনগর গ্রাম থেকে উদ্ধার করে তাকে হাসপাতালে পাঠানো হয়।
পিরোজপুর সদর হাসপাতালের চিকিৎক ননী গোপাল রায় বলেন, তার বয়স একদিন হবে। জন্মের পরপর তাকে ফেলে রাখা হয় বলে ধারণা করা হচ্ছে।
“তার নাভি থেকে রক্ত ঝরছিল। এখন সুস্থ আছে। চিকিৎসার সব ব্যবস্থা করা হয়েছে।”
কৃষ্ণনগরের গৃহিণী সবিতা রায় জানান, শুক্রবার রাত সাড়ে ৩টার দিকে মন্দিরের সামনে শিশুর কান্নায় তার ঘুম ভেঙে যায়। তিনি তার স্বামীকে সঙ্গে নিয়ে মন্দিরের গেটে গিয়ে শপিং ব্যাগের ভেতর নবজাতককে কাঁদতে দেখেন।
সবিতা তার প্রতিবেশীদের জানানোর পর তারা পুলিশে খবর দেয়।
শিশুর অভিভাবককে খোঁজার চেষ্টা চলছে জানিয়ে ওসি জিয়াউল বলেন, না পাওয়া গেলে আইন অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।